Heedaayah Bookss

Sale!

শির্ক খন্ডনের চারটি নীতি

Original price was: 40.00৳ .Current price is: 31.00৳ .

  • লেখক: মুুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব র.
  • অনুবাদক: মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ মৃধা
  • সম্পাদক: শাইখ আব্দুল্লাহ শাহেদ মাদানী
  • কভারের ধরণ: পেপারব্যাক
  • পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৪৮
  • বিষয়বস্তু: শিরক-কুফর, আকীদা
  • প্রকাশনী: ওয়াহীদিয়া প্রকাশনী
  • একটু পড়ে দেখুন

Weight: 60 g

শির্ক করলে মহিমান্বিত আল্লাহর অধিকারকে খর্ব করা হয়, প্রতাপান্বিত আল্লাহর মর্যাদা খাটো করা হয়। আমাদের মতো মাখলুকরাই নিজেদের একান্ত বিষয়ে শরিকানা বরদাশত করতে পারি না। কেউ অন্যায়ভাবে এমনটি করে বসলে তাকে জালেম সাব্যস্ত করি। তাহলে চিন্তা করুন, মহান রাজাধিরাজ আল্লাহর শানে এমন কাজ কতবড়ো অন্যায় হতে পারে? এজন্য আল্লাহ শির্ককে অতিশয় বড়ো জুলুম বলে আখ্যায়িত করেছেন। (সুরা লুকমান: ১৩) যেহেতু কোনো জিনিসকে অপাত্রে রাখাকেই বলা হয় জুলুম। সমুদয় ইবাদত ধার্য করতে হবে কেবল আল্লাহর জন্য। অন্যের জন্য ইবাদত ধার্য করার মানে ইবাদতকে অপাত্রে রাখা। এটাই জুলুম, বরং সবচেয়ে বড়ো জুলুম। আল্লাহর কাছে পানা চাই এ থেকে। এজন্য শির্কের ভয়াবহতাও অনেক। এর অনিষ্ট সর্বগ্রাসী। কারণ বান্দার ইবাদতে শির্ক ঢুকলে লাখো আমল করেও লাভ হবে না। শির্কের প্রবেশমাত্র সব পরিণত হবে পণ্ড, নিস্ফল ও ব্যর্থ কাজে। শির্কের এমন সর্বগ্রাসী অনিষ্টের জন্য এবং যেকোনো মুহূর্তে একজন বান্দা যে শির্কে লিপ্ত হতে পারে সে আশঙ্কায় তাওহিদপন্থিদের ইমাম নবি ইবরাহিম আ. পর্যন্ত শির্ক থেকে বেঁচে থাকার দোয়া করেছেন।(সুরা ইবরাহিম: ৩৫) তাই নিজের দ্বীন-ধর্ম রক্ষার খাতিরে শির্ক বিষয়ে জ্ঞানার্জন চালিয়ে যাওয়া এবং মানুষরা যেন নিজেদের দ্বীনকে হেফাজত করতে পারে সেজন্য এ বিষয়ক জ্ঞান প্রচার করা আমাদের প্রত্যেকেরই দায়িত্ব। যুগে যুগে এই দায়িত্বের কাজ যাঁরা আঞ্জাম দিয়ে এসেছেন, তাঁদের অন্যতম এবং সেরাদের সেরা ছিলেন দ্বাদশ শতাব্দীর মুজাদ্দিদ (সংস্কারক), শাইখুল ইসলাম ইমাম মুহাম্মাদ বিন আব্দুল ওয়াহহাব আন-নাজদি রাহিমাহুল্লাহ।

Weight 60 g
Shopping Cart
Scroll to Top